বাংলাদেশের একমাত্র জাতি-তাত্ত্বিক (Ethnological Museum) যাদুঘরটি চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এলাকায় অবস্থিত।
এশিয়া মহাদেশের দুইটি জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘরের মধ্য চট্টগ্রামের জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর অন্যতম। আরেকটি রয়েছে জাপানে।
Trav3le0n
জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর, চট্টগ্রাম
আহসান মঞ্জিল, ঢাকা
ঢাকা জেলার পুরানো ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বর্তমান ইসলামপুরে আহসান মঞ্জিল অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ ভারতের উপাধিপ্রাপ্ত ঢাকার নওয়াব পরিবারের বাসভবন ও সদর কাচারি ছিল। এর অনবদ্য অলঙ্করন ও স্থাপত্যশৈলীর কারনে এ ভবনটি ঢাকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য নিদর্শন।
টেকনাফ সমুদ্র সৈকত, টেকনাফ-কক্সবাজার
টেকনাফ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। কক্সবাজার থেকে টেকনাফের দূরত্ব প্রায় ৫৬ কিলোমিটার। এখানে বিভিন্ন সামুদ্রিক প্রাণী যেমন শামুক, ঝিনুক, কাঁকড়া ইত্যাদি ছাড়াও দেখা মিলবে ম্যানগ্রোভ, সৈকত, লেগুনসহ নানা পদের উদ্ভিদের। টেকনাফে প্রাকৃতিকভাবেই ম্যানগ্রুভ বন রয়েছে।
খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদ, লালবাগ, ঢাকা
খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদ ঢাকা জেলার লালবাগে অবস্থিত। পুরান ঢাকায় যে কয়েকটি ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে তার মধ্যে এটি একটি। ১৭০৪-০৫ সালে ঢাকার প্রধান কাজী, কাজী খান মোহাম্মদ এবাদউল্লাহর নির্দেশে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।
চন্দ্রমহল ইকো পার্ক, বাগেরহাট
চন্দ্রমহল ইকো পার্ক বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলায় রঞ্জিতপুর নামক গ্রামের অবস্থিত। চন্দ্রমহল নামক একটি ভবনকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে এই ইকো পার্কটি। এটির প্রতিষ্ঠাতা সেলিম হুদা তার স্ত্রী নাসিমা হুদা চন্দ্রার নামানুসারে ২০০২ সালে প্রায় ৩০ একর জমির উপরে এই ইকোপার্কটি তৈরী করেন।
অযোধ্যা/কোদলা মঠ – বাগেরহাট
ঐতিহাসিক অযোধ্যা /কোদলা মঠ বাগেরহাট জেলার পুরাতন বাগেরহাট-রূপসা সড়কে অবস্থিত যাত্রাপুর বাজার হতে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে বারুইপাড়া উপজেলার অযোদ্ধা মাঠ সড়কের কাছে কোদলা অবস্থিত।
বাগেরহাট জাদুঘর, বাগেরহাট
বাগেরহাট জেলার ষাটগম্বুজ মসজিদের সাথেই বাগেরহাট জাদুঘর অবস্থিত। এটি মূলত পঞ্চদশ শতকে গড়ে ওঠা খলিফাতাবাদ শহরের প্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও উপস্থাপনের লক্ষ্যে ১৯৯৪ সালে ৫২০ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে নির্মিত হয়। জাদুঘরটি ২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে উন্মুক্ত করা হয়।
বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত, সীতাকুণ্ড-চট্টগ্রাম
বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কিঃমি উত্তরে একটি বাজারের নাম বাঁশবাড়িয়া বাজার। এই বাজারের মধ্য দিয়ে মাত্র ১৫ মিনিটে পৌঁছানো যায় বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র উপকুলে। এই সমুদ্র সৈকতের মূল আকর্ষণ হল, প্রায় আধা কিলোমিটারের বেশি আপনি সমুদ্রের ভিতর হেটে যেতে পারবেন। হেঁটে যাওয়ার জন্য একটি ব্রীজ বানানো হয়েছে।
গুলিয়াখালি সমুদ্র সৈকত, সীতাকুণ্ড-চট্টগ্রাম
গুলিয়াখালী সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত। স্থানীয়ভাবে এটা মুরাদপুর বীচ নামেও পরিচিত। সীতাকুণ্ড বাজার থেকে গুলিয়াখালি সৈকত মাত্র ৫ কিলোমিটার। একবারেই ভিন্ন ধরনের এই সৈকত এটি। আর সকল সমুদ্র সৈকত যেমন বালুকাবেলাবিশিষ্ট, আর এটি তার ঠিক উল্টো। এর একদিকে দিগন্তজোড়া জলরাশি আর অন্য দিকে কেওড়া বন এই সাগর সৈকতকে করেছে অনন্য।