সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত ?
সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত। আরও সঠিকভাবে বললে, এটি রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার একটি ইউনিয়ন। বর্তমানে সাজেক বাংলাদেশের অন্যতম ভ্রমণ স্থান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে।
খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক এবং সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি আর্মি এসকর্টের সময় কখন?
সকাল দশটা এবং দুপুর তিনটায় খাগড়াছড়ি থেকে এবং সাজেক থেকেও একই সময়ে আর্মি এস্কর্ট খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়।
সাজেক থেকে চাঁদের গাড়ি বা জীপের ভাড়া কত?
খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক চাঁদের গাড়ি বা জীপের ভাড়ার তালিকা। এটি খাগড়াছড়ি সড়ক পরিবহণ, জীপ গাড়ি মালিক সমিতির ভাড়ার তালিকা। এদের সাথে যোগাযোগের নাম্বারঃ ০১৬৪১-৬৪৪২৪৪, ০৩৭১-৬১২৮৩
ক্রমিক নাম্বার | স্থানসমূহ | ভাড়া | |
১ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক | আসা-যাওয়া | ৫,৪০০ টাকা |
২ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক | আসা-যাওয়া এবং এক রাত যাপন | ৬,৬০০ টাকা |
৩ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক | আসা-যাওয়া, এক রাত যাপন, আলুটিলা গুহা, তারেং, রিছাং ঝর্ণা ও ঝুলন্ত ব্রীজ | ৮,১০০ টাকা |
৪ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক | আসা-যাওয়া এবং দুই রাত যাপন | ৯,০০০ টাকা |
৫ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক | আসা-যাওয়া, দুই রাত যাপন, আলুটিলা গুহা, তারেং, রিছাং ঝর্ণা ও ঝুলন্ত ব্রীজ | ১০,৫০০ টাকা |
সাজেকে যাওয়ার জন্য সাধারণত দুই ধরণের চাঁদের গাড়ি রয়েছে। সাদা রংয়ের জিপগুলো নতুন,সবুজগুলো পুরাতন। সাদাগুলোতে সিট সামনে পেছনে আর সবুজগুলোতে মুখোমুখি,অনেকটা টেম্পোর মত। তাই সাদাগুলোতে বসতে সুবিধা। তাই জীপ ভাড়া নেয়ার সময় অবশ্যই দেখে নিবেন বা জিজ্ঞেস করে নিবেন। প্রতিটি জীপে ১২ জন যাওয়া যায়।
সাজেক যেতে চাঁদের গাড়ি বা সিএনজি কি খাগড়াছড়ি থেকে ভাড়া নিতে হবে? নাকি দীঘিনালা থেকে নিতে হবে?
খাগড়াছড়ি ও দীঘিনালা দুই যায়গা থেকেই সাজেকের জীপ এবং সিএনজি পাবেন। খাগড়াছড়ি থেকে যদি যান তাহলে যে কাউকে মনটানা হোটেলের কথা জিজ্ঞাসা করুন, দেখিয়ে দেবে। এরপর মনটানা হোটেলের ডানে একটা দোকান পর জীপ গাড়ি মালিক সমিতি আছে । চাঁদের গাড়ির ভাড়া নির্ধারিত। অতএব, তা দেখে নিয়ে ভাড়া নিতে হবে।উল্লেখ্য, দীঘিনালা থেকে জীপ বা চাঁদের গাড়ির ভাড়া খাগড়াছড়ির তুলনায় কিছুটা কম।